১। ”পুরুষগন নারীদের উপর কর্তৃত্বের অধিকারী।(আল-কোরআন)”
২। ”হে ইমানদার গন তোমরা নিজেদের ও নিজেদের পরিবারবর্গকে দোজকের আগুন থেকে বাচাও।”-আল কোরআন
৩। যে স্ত্রী তার স্বামীকে সন্তুষ্ট রেখে মৃত্যুবরন করে,সে জান্নাতবাসিনী হবেন। আল- হাদিস
৪।কোন মানুষের জন্য অন্য কোন মানুষকে সেজদা করা যদি দুরস্ত হত,তবে স্ত্রীকে হুকুম দেয়া হত তার স্বামীকে সেকদা করতে। -আল-হাদিস।
৫। আমি দোজকের প্রতি দৃষ্টি করে তথায় বহুসংখ্যক স্ত্রীলোক দেখলাম।ইহার কারন জিজ্ঞাসা করে জানতে পারলাম,ঐ স্ত্রীলোকগুলি
নিজ নিজ স্বামির সহিত কটুবাক্য ব্যবহার করত ।তাদের(স্বামীদের) সদ্ব্যব্হার ও অনুগ্রহের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করত না।তাই তাদের এই দুর্দশা।
-আল হাদিস
৬। জহান্নামের অধিকাংশই হবে নারী এবং এদের অধিকাংশের দোজকে
প্রবেশের কারন হবে স্বামীর অবাধ্যতা । আল-হাদিস
৭। কোন নারীর স্বামী যদি তার প্রতি অসন্তুষ্ট থাকে ,তবে তার এবাদত আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না। আল-হাদিস
৮। পুরুষেরা যখন নিজেদের ব্যাক্তিত্ব হারিয়ে স্ত্রীর কথামত চলা শুরু করে।তখন মানব সমাজে এমন অনাচার শুরু হবে ,যাহার ফলে দুনিয়ায়
আল্লাহর গজব উপর্যুপরিভাবে নাজিল হতে থাকবে,যেমন তাসবিহ এর
সুতা কেটে দিলে উহার দানাগুলি অনবরত একটির পর একটি ঝরিতে থাকে। আল-হাদিস
৯। স্ত্রীদের নিকট হতে তোমাদের যেমন ভাল ব্যবহার পাওয়ার অধিকার আছে ,তেমনি স্ত্রীদেরও তোমাদের নিকট থেকে অনুরুপ ব্যবহার পাওয়ার অধিকার আছে।
১০। তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম ,যে তার স্ত্রীর নিকট উত্তম বলে বিবেচিত হবে। আল-হাদিস
১১। তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের সঙ্গে ভাল ব্যবহার করিও।আমিও আমার
বিবিগনের সহিত উত্তম ব্যবহার করে থাকি। আল-হাদিস
১১। স্ত্রীদের ব্যাপারে তোমরা আল্লাহকে ভ্য় করবে ।নারীদের প্রতি দুর্ব্যবহার ও অত্যাচার করার বেলায় আল্লাহর দন্ডকে ভয় করিও।
১২। কোন স্ত্রী যদি তাহার স্বামীর অমতে পৃথক শয্যায় রাত্রী যাপন করে ,তা হলে ফেরেশতাগন ঐ স্ত্রীলোকের প্রতি রাত্রি ভোর হওয়া পর্যন্ত লানৎ করতে থাকে। আল-হাদিস