
ক)
নাম– ৪নং মাওহা ইউনিয়ন
পরিষদ।
খ) আয়তন– ৩০.০২ (বর্গ কিঃ মিঃ)
গ) লোকসংখ্যা– ৩০,২৮৮ জন (প্রায়) (২০১১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী)
ঘ) গ্রামের সংখ্যা–২৩ টি।
ঙ) মৌজার সংখ্যা– ২০ টি।
চ) হাট/বাজার সংখ্যা-৫ টি।
ছ) উপজেলা সদর থেকে যোগাযোগ মাধ্যম–বাস/সিএনজি/রিক্সা।
জ) শিক্ষার হার– ৭০%। (২০০১ এর শিক্ষা জরীপ অনুযায়ী)
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়-১০ টি,
বে-সরকারী রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যালয়-০৬ টি,
উচ্চ বিদ্যালয়ঃ ৬ টি,
মসজিদ : ৬০ টি
মাদ্রাসা- ৯ টি।
ইয়াতিমখানা- ২ টি।
শিল্প প্রতিষ্টান: ৩ টি।
পাকা রাস্তা: ১৫ কি ; মি:
কাঁচা রাস্তা: ৪৩ কি: মি:
পুকুর: ১৮০ টি
নলকূপ: ১৬৮০ টি
ঝুঁকিপূর্ণ নলকূপ: ৫০ টি
বসত বাড়ী: ৫৩০০ টি
ভূমি অফিস: ১ টি
ইউনিয়ন পরিষদ: ১ টি
ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ১ টি
কমিউনিটি ক্লিনিক: ৫ টি
ঝুকিঁপূর্ণ কালভাট: ৮ টি
দারিদ্রের হার: ৩৯%
পল্লী চিকিৰসক: ২৫ জন
ঝ) দায়িত্বরত চেয়ারম্যান–রমিজ উদ্দীন স্বপন
ঞ) গুরুত্বর্পূণ ধর্মীয় স্থান-১ টি।
ট) ঐতিহাসিক/পর্যটন স্থান– জমিদার বাড়ী।
ঠ) ইউপি ভবন স্থাপন কাল– ২৫/০৯/১৯৮৬ ইং।
ড) নব গঠিত পরিষদের বিবরণ –
১) শপথ গ্রহণের তারিখ–
২) প্রথম সভার তারিখ–
৩) মেয়াদ উর্ত্তীনের তারিথ–
ণ) ইউনিয়ন পরিষদ জনবল –
১) নির্বাচিত চেয়ারম্যান : ১ জন।
২) নির্বাচিত পরিষদ সদস্য: পুরুষ ৯ জন, নারী ৩ জন।
৩) ইউনিয়ন পরিষদ সচিব: ১ জন।
৪) ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের উদ্দ্যোক্তা: ১ জন।
৫) ইউনিয়ন গ্রাম পুলিশ:– ৯ জন।
খ) আয়তন– ৩০.০২ (বর্গ কিঃ মিঃ)
গ) লোকসংখ্যা– ৩০,২৮৮ জন (প্রায়) (২০১১ সালের আদম শুমারি অনুযায়ী)
ঘ) গ্রামের সংখ্যা–২৩ টি।
ঙ) মৌজার সংখ্যা– ২০ টি।
চ) হাট/বাজার সংখ্যা-৫ টি।
ছ) উপজেলা সদর থেকে যোগাযোগ মাধ্যম–বাস/সিএনজি/রিক্সা।
জ) শিক্ষার হার– ৭০%। (২০০১ এর শিক্ষা জরীপ অনুযায়ী)
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়-১০ টি,
বে-সরকারী রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যালয়-০৬ টি,
উচ্চ বিদ্যালয়ঃ ৬ টি,
মসজিদ : ৬০ টি
মাদ্রাসা- ৯ টি।
ইয়াতিমখানা- ২ টি।
শিল্প প্রতিষ্টান: ৩ টি।
পাকা রাস্তা: ১৫ কি ; মি:
কাঁচা রাস্তা: ৪৩ কি: মি:
পুকুর: ১৮০ টি
নলকূপ: ১৬৮০ টি
ঝুঁকিপূর্ণ নলকূপ: ৫০ টি
বসত বাড়ী: ৫৩০০ টি
ভূমি অফিস: ১ টি
ইউনিয়ন পরিষদ: ১ টি
ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ১ টি
কমিউনিটি ক্লিনিক: ৫ টি
ঝুকিঁপূর্ণ কালভাট: ৮ টি
দারিদ্রের হার: ৩৯%
পল্লী চিকিৰসক: ২৫ জন
ঝ) দায়িত্বরত চেয়ারম্যান–রমিজ উদ্দীন স্বপন
ঞ) গুরুত্বর্পূণ ধর্মীয় স্থান-১ টি।
ট) ঐতিহাসিক/পর্যটন স্থান– জমিদার বাড়ী।
ঠ) ইউপি ভবন স্থাপন কাল– ২৫/০৯/১৯৮৬ ইং।
ড) নব গঠিত পরিষদের বিবরণ –
১) শপথ গ্রহণের তারিখ–
২) প্রথম সভার তারিখ–
৩) মেয়াদ উর্ত্তীনের তারিথ–
ণ) ইউনিয়ন পরিষদ জনবল –
১) নির্বাচিত চেয়ারম্যান : ১ জন।
২) নির্বাচিত পরিষদ সদস্য: পুরুষ ৯ জন, নারী ৩ জন।
৩) ইউনিয়ন পরিষদ সচিব: ১ জন।
৪) ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের উদ্দ্যোক্তা: ১ জন।
৫) ইউনিয়ন গ্রাম পুলিশ:– ৯ জন।
যোগাযোগ ব্যবস্থা:
ক. গৌরীপুর উপজেলা সদর থেকে মাওহা ইউনিয়নের মধ্যস্থল ভূটিয়ারকোনা বাজার পর্যন্ত ম্যাক্সি/সি.এন.জি যোগে যাতায়াত সুবিধা রয়েছে। জন প্রতি ভাড়া বাবাদ ২০/- টাকা লাগবে।
খ. ভূটিয়ারকোনা বাজার থেকে মাওহা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম যেমন-মাওহা, বীর আহাম্মদপুর, রামকৃষ্ণপুর, খলতবাড়ী, ধারাকান্দি, কিল্লাতাজপুর, ঝলমলা, নহাটা, কড়েহা ইত্যাদি বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার জন্য রিকশা/মোটর সাইকেল রয়েছে।
গ. ময়মনসিংহ থেকে মাওহা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে আসার জন্য বাস যোগে গৌরীপুর বাসস্ট্যান্ড নেমে সি.এন.জি/ম্যাক্সি দিয়ে আসা যায়। ভাড়া বাবদ ময়ময়নসিংহ-গৌরীপুর ২৫/=টাকা এবং গৌরীপুর-ভূটিয়ারকোনা ইউনিয়ন পরিষদ ২০/- টাকা লাগবে।
প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব
১। তাজউদ্দিন আহাম্মেদ
তিনি মাওহা ইউনিয়নের কিল্লাতাজপুর গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি গৌরীপুর সরকারী কলেজ হতে পাশ করেন। ১৯৬০ সালে একই কলেজ হতে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৬৩ সালে পাকিস্তান (করাচি) হতে এল,এল,বি পাশ করেন। তিনি ১৯৭৩ খ্রি. জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করেন এবং গৌরীপুর ঈশ্বরগঞ্জ নির্বাচনী এলাকা হতে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি বহু সমাজসেবা মূলক উন্নয়ন কর্মকান্ড করেছেন। তিনি ১৯৭২ সালে ধূরুয়া নাজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিগত ২৬/১/২০০৩ খ্রি. মৃত্যুবরন করেন।
ক. গৌরীপুর উপজেলা সদর থেকে মাওহা ইউনিয়নের মধ্যস্থল ভূটিয়ারকোনা বাজার পর্যন্ত ম্যাক্সি/সি.এন.জি যোগে যাতায়াত সুবিধা রয়েছে। জন প্রতি ভাড়া বাবাদ ২০/- টাকা লাগবে।
খ. ভূটিয়ারকোনা বাজার থেকে মাওহা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম যেমন-মাওহা, বীর আহাম্মদপুর, রামকৃষ্ণপুর, খলতবাড়ী, ধারাকান্দি, কিল্লাতাজপুর, ঝলমলা, নহাটা, কড়েহা ইত্যাদি বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার জন্য রিকশা/মোটর সাইকেল রয়েছে।
গ. ময়মনসিংহ থেকে মাওহা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে আসার জন্য বাস যোগে গৌরীপুর বাসস্ট্যান্ড নেমে সি.এন.জি/ম্যাক্সি দিয়ে আসা যায়। ভাড়া বাবদ ময়ময়নসিংহ-গৌরীপুর ২৫/=টাকা এবং গৌরীপুর-ভূটিয়ারকোনা ইউনিয়ন পরিষদ ২০/- টাকা লাগবে।
প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব
১। তাজউদ্দিন আহাম্মেদ
তিনি মাওহা ইউনিয়নের কিল্লাতাজপুর গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি গৌরীপুর সরকারী কলেজ হতে পাশ করেন। ১৯৬০ সালে একই কলেজ হতে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৬৩ সালে পাকিস্তান (করাচি) হতে এল,এল,বি পাশ করেন। তিনি ১৯৭৩ খ্রি. জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করেন এবং গৌরীপুর ঈশ্বরগঞ্জ নির্বাচনী এলাকা হতে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি বহু সমাজসেবা মূলক উন্নয়ন কর্মকান্ড করেছেন। তিনি ১৯৭২ সালে ধূরুয়া নাজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিগত ২৬/১/২০০৩ খ্রি. মৃত্যুবরন করেন।
ভূটিয়ারকোনা
বাজার
আয়তন: ২একর।
চান্দিনা ভিটির
সংখ্যা: নেই।
ইজারা মূল্য: ১০০০০০/=
ঠিকানা: ভূটিয়ারকোনা
বাজার
৪নং মাওহা ইউনিয়নের বর্তমান জনপ্রতিনিধিগণ:
৪নং মাওহা ইউনিয়নের বিগত জনপ্রতিনিধি ছিলেন যারা:
লক্ষ্য: মাওহা ইউনিয়নকে আদর্শ এলাকায় রুপান্তরিত করা।
৪নং মাওহা ইউনিয়নের বর্তমান জনপ্রতিনিধিগণ:
নাম
|
গ্রাম
|
মোবাইল নাম্বার
|
নির্বাচনী এলাকার নাম
|
মো: রমিজ উদ্দিন স্বপন
|
বীর আহমদপুর
|
পুরো ৪নং মাওহা
|
|
মোছা: মিনা বেগম
|
ভূটিয়ারকোনা
|
১, ২, ৩ নং ওয়ার্ড
|
|
মোছা: নাজমা বেগম
|
সিংচাপুর |
৪, ৫, ৬ নং ওয়ার্ড
|
|
মোছা: জেসমিন বেগম
|
নয়ানগর
|
৭, ৮, ৯ নং ওয়ার্ড
|
|
মো: এন্টেস মিয়া
|
ধারাকান্দী
|
১নং ওয়ার্ড
|
|
মোঃ মতিউর রহমান
|
কুমড়ী
|
২নং ওয়ার্ড
|
|
মো: রফিকুল ইসলাম হাবুল
|
ভূটিয়ারকোনা
|
৩নং ওয়ার্ড
|
|
মো: আব্দুল হামিদ
|
৪নং ওয়ার্ড
|
||
মো: একলাছ উদ্দিন
|
৫নং ওয়ার্ড
|
||
মো: খোদা নেওয়াজ
|
৬নং ওয়ার্ড
|
||
মো: কামরুজ্জামান
|
বিষমপুর
|
৭নং ওয়ার্ড
|
|
মো: আবুল মিয়া
|
৮নং ওয়ার্ড
|
||
মো: আব্দুল মান্নান
|
৯নং ওয়ার্ড
|
৪নং মাওহা ইউনিয়নের বিগত জনপ্রতিনিধি ছিলেন যারা:
নাম
|
গ্রাম
|
মোবাইল নাম্বার
|
নির্বাচনী এলাকার নাম
|
মো: নূর মোহাম্মদ কালন
|
কিল্লা তাজপুর
|
০১৭১৬-৬৬২৪৪১
|
পুরো ৪নং মাওহা
|
মোছা: রনি আক্তার দিলারা
|
ভূটিয়ারকোনা
|
০১৭৪২-৭১৭৪৫৫
|
১, ২, ৩ নং ওয়ার্ড
|
মোছা: আঙ্গুরা খাতুন
|
নহাটা
|
০১৭৬০-০৩৭৮২৪
|
৪, ৫, ৬ নং ওয়ার্ড
|
মোছা: হোসনে আরা
|
মাওহা(লক্ষ্মীনগর)
|
০১৭৫৯-৭৪৭৪০৮
|
৭, ৮, ৯ নং ওয়ার্ড
|
মো: লিটন মিয়া
|
খলতবাড়ী
|
০১৭২০-৯৬১৯২৪
|
১নং ওয়ার্ড
|
মোহাম্মদ সহিদুল ইসলাম
|
কুমড়ী
|
০১৭১৯-৭০১৭৪০
|
২নং ওয়ার্ড
|
মো: আজিজুল হক
|
তাতিরপায়া
|
০১৭৫৩-৫৩৩৩৯৪
|
৩নং ওয়ার্ড
|
মো: নূর নবী
|
বীর আহম্মদপুর(প)
|
০১৭২৫-৫৮০০৮২
|
৪নং ওয়ার্ড
|
মো: আব্দুর রশিদ
|
বীর আহম্মদপুর(পূ)
|
০১৭২৮-৭৪৫৫৪৩
|
৫নং ওয়ার্ড
|
মো: তারা মিয়া
|
বাঢ়া
|
০১৮২৩-১২৫৬৯৩
|
৬নং ওয়ার্ড
|
মো: সেলিম
|
মাওহা(কুর্শ্বাপাড়া)
|
০১৭৪৮-৯২২৫৫৯
|
৭নং ওয়ার্ড
|
মো: আব্দুছ ছাদেক
|
মাওহা(বরইকান্দা)
|
০১৭১৪-৯৮২১১২
|
৮নং ওয়ার্ড
|
মো: তোফাজ্জল হোসেন
|
ধেরুয়া(কড়েহা)
|
০১৭৫২-৭৬৫৫৬
|
৯নং ওয়ার্ড
|
লক্ষ্য: মাওহা ইউনিয়নকে আদর্শ এলাকায় রুপান্তরিত করা।
গ্রামভিত্তিক লোকসংখ্যাঃ |
গ্রামের নাম
|
জনসংখ্যা
|
গ্রামের নাম
|
জনসংখ্যা
|
খলতবাড়ী
|
৯৫২ জন
|
সিংচাপুর
|
৯৪০ জন
|
ধারাকান্দি
|
৮৪০ জন
|
পাজুহাটি
|
১১৫০ জন
|
কিল্লাতাজপুর
|
১০৪৫ জন
|
বিষমপুর
|
৭২০ জন
|
কুমড়ী
|
৭৯৪ জন
|
নয়ানগর
|
৫৪৫ জন
|
ভূটিয়ারকোনা
|
৮৯২ জন
|
বাউশালী পাড়া
|
৭৯০ জন
|
সহর আহাম্মদপুর
|
৭৮০ জন
|
নিজ মাওহা
|
৮২০ জন
|
তাতিরপায়া
|
১০১২ জন
|
বরইকান্দা
|
৭৫০ জন
|
বীর আহাম্মদপুর (পূর্ব)
|
৮৭০ জন
|
রামকৃষ্ণপুর
|
৭৫৩ জন
|
বীর আহাম্মদপুর (পশ্চিম)
|
৬,৪০ জন
|
লক্ষ্মীনগর
|
৯৩৮ জন
|
বাঢ়া
|
১০৫৭ জন
|
চল্লিশা কড়েহা
|
১১৫০ জন
|
ধেরুয়া কড়েহা
|
১০০০ জন
|
সূত্র- আদমশুমারী ২০০১
|
গ্রাম পুলিশ
ক্র: নং
|
নাম
|
নিজ গ্রাম
|
দায়িত্ব
প্রাপ্ত
ওয়ার্ড
|
পদবী
|
০১
|
মো: আ: জব্বার
|
কিল্লাতাজপুর
|
০২
|
দফাদার
|
০২
|
শ্রী বিরালার রবিদাস
|
ভূটিয়ারকোনা
|
০৩
|
মহল্লাদার
|
০৩
|
নাসির উদ্দিন
|
বীর আহাম্মদপুর(পশ্চিম)
|
০৫
|
মহল্লাদার
|
০৪
|
শ্রী ভবেষ চন্দ্র দেবনাথ
|
বীর আহাম্মদপুর
|
০৪
|
মহল্লাদার
|
০৫
|
শ্রী রামলাল রবিদাস
|
খলতবাড়ী
|
০১
|
মহল্লাদার
|
০৬
|
মো: কলিম উদ্দিন
|
নহাটা
|
০৬
|
মহল্লাদার
|
০৭
|
শ্রী শুকলাল রাজভর
|
বিষমপুর
|
০৭
|
মহল্লাদার
|
০৮
|
শ্রী জগদীশ চন্দ্র
|
রামকৃষ্ণপুর
|
০৮
|
মহল্লাদার
|
০৯
|
০৯
|
মহল্লাদার
|
মাওহা ইউনিয়ন পরিষদে দায়িত্বরত সচিব
মো: সেলিম তালুকদার
শিক্ষাগত
যোগ্যতা: এম.এস.সি (উদ্ভিদ বিদ্যা)
যোগদানের
তারিখ: ১০-১২-২০১৩
ঐতিহাসিক স্থান
কাগজের কল:
কাগজের কল:
দেওয়ান ওমর খাঁর আমলে মাওহা ইউনিয়নের ভূটিযারকোনা
গ্রামে একটি কাগজের কল ছিল। এখানে অত্যন্ত সুন্দর ও উন্নত মানের কাগজ
প্রস্তুত করা হত । বর্তমানে কলটি নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।
দেওয়ান ওমর খাঁর আমলের মসজিদঃ
দেওয়ান ওমর খাঁর আমলের মসজিদঃ
কুমড়ী গ্রামে দেওয়ান ওমর খাঁর আমলের
একটি মসজিদ এখনও বর্তমান আছে। ১৯৭২ সালে মসজিদটি সংস্কার করা হয় । এলাকার লোকজন মসজিদে নিয়মিত নামাজ
আদায় করেন।
বীরাঙ্গনা সখিনার মাজারঃ মাওহা ইউনিয়নের কুমড়ী গ্রামে বীরাঙ্গনা সখিনারমাজার আছে। এখানেই প্রতিব্রতা সখিনা পিতা দেওয়ান ওমর খাঁর বিরুদ্ধে তার স্বামী ফিরোজ খাঁকে উদ্ধার করার জন্য পুরুষ বেশে যুদ্ধ করেন এবং যুদ্ধ ক্ষেত্রে স্বামীর তালাক নামা পেয়ে ঘোড়ার পিঠ থেকে পড়ে মৃত্যু বরণ করেন।
বীরাঙ্গনা সখিনার মাজারঃ মাওহা ইউনিয়নের কুমড়ী গ্রামে বীরাঙ্গনা সখিনারমাজার আছে। এখানেই প্রতিব্রতা সখিনা পিতা দেওয়ান ওমর খাঁর বিরুদ্ধে তার স্বামী ফিরোজ খাঁকে উদ্ধার করার জন্য পুরুষ বেশে যুদ্ধ করেন এবং যুদ্ধ ক্ষেত্রে স্বামীর তালাক নামা পেয়ে ঘোড়ার পিঠ থেকে পড়ে মৃত্যু বরণ করেন।
কেল্লা তাজপুরঃ
এখানে বার ভুইয়াদের একজন দেওয়ান উমর খার বাড়ী বা কেল্লা ছিল । কেল্লার চারদিকে একটা প্রশস্থা মাটির দেয়াল ছিল ।এখনো এর ধ্বংসস্তুপ আছে।
এখানে বার ভুইয়াদের একজন দেওয়ান উমর খার বাড়ী বা কেল্লা ছিল । কেল্লার চারদিকে একটা প্রশস্থা মাটির দেয়াল ছিল ।এখনো এর ধ্বংসস্তুপ আছে।
তাজপুর দুর্গঃ
বাংলার হাবশী সুলতান সাইফুদ্দিন দ্বিতীয় ফিরোজ শাহ এর রাজস্বকালে তার সেনাপতি মজিলশ খাঁ হুমায়ুন কামরুপ রাজ্যের আক্রমন প্রহিত করার লক্ষ্যে এই দূর্গ নির্মাণ করেছিলেন । মোগল বাহিনীর কাছে পযূর্দস্ত হয়ে ওসমান খাঁ এই দুর্গের্ আশ্রয় নেন এবং প্রতিরোধ গড়ে তুলেন । বাহারিস্তান ই গায়েবি রচয়িতা মির্জান নাথানের বিবরণ অনুযায়ী আফগান সর্দার নাসির খান ও দরিয়া খান পন্নি তাজপুরে এসে পুর্ব প্রভূকে ত্যাগ করে মোগল বাহিনীতে যোগ দেওয়ায় ভাগ্য বিড়ন্বিত ওসমান খাঁ লাউর পাহাড় হয়ে সিলেটের দিকে রওয়ানা দেন । ফলে দুর্গটি মোগলদের দখলে আসে । পরবর্তীকালে এখানে একটি মোগল থানা স্থাপিত হয় । দুর্গটির অস্তিত্ব বেশ আগেই বিলীন হয়ে গেছে । অর্ধ শতাব্দী আগে মাটির প্রাচীরের কিছু কিছু অংশ দেখা গেলেও বর্তমানে তা নিশ্চিহ্ন । প্রায় একই সময়ে ধবংস প্রাপ্ত একটি মোগল আমলের সেতু দেখা গেছে ।
কানার পুল:
কুমড়ী গ্রামে নছর আলী কানা নামে জনৈক লোক বাস করতেন। তিনি বিয়ে করেছিলেন পার্শ্ববর্তী গ্রাম ধারাকান্দির মুন্সিবাড়ীতে। ধারাকান্দী ও কুমড়ী গ্রামের মধ্যদিয়ে বয়ে গেছে সুরিয়া নদী। পারাপারের জন্য এ নদীর উপর তখন ধারাকান্দী গ্রামের প্রত্যেক পরিবারের কাছ থেকে বাঁশ সংগ্রহ করে সাঁকো দেওয়া হত বাঁশ দিয়ে। আর এই বাঁশ দিয়ে খুব সোজা করে পুল দিত এই নছর আলী কানা যা সচরাচর অন্যরা পারত না। তার নামানুসারে এই পুলের নামকরণ করা হয় ‘ধারাকান্দী কানার পুল’। ধারাকান্দী গ্রামবাসীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় বর্তমানে এর উপর কনক্রিটের ব্রীজ নির্মাণ করা হয়েছে।
বাংলার হাবশী সুলতান সাইফুদ্দিন দ্বিতীয় ফিরোজ শাহ এর রাজস্বকালে তার সেনাপতি মজিলশ খাঁ হুমায়ুন কামরুপ রাজ্যের আক্রমন প্রহিত করার লক্ষ্যে এই দূর্গ নির্মাণ করেছিলেন । মোগল বাহিনীর কাছে পযূর্দস্ত হয়ে ওসমান খাঁ এই দুর্গের্ আশ্রয় নেন এবং প্রতিরোধ গড়ে তুলেন । বাহারিস্তান ই গায়েবি রচয়িতা মির্জান নাথানের বিবরণ অনুযায়ী আফগান সর্দার নাসির খান ও দরিয়া খান পন্নি তাজপুরে এসে পুর্ব প্রভূকে ত্যাগ করে মোগল বাহিনীতে যোগ দেওয়ায় ভাগ্য বিড়ন্বিত ওসমান খাঁ লাউর পাহাড় হয়ে সিলেটের দিকে রওয়ানা দেন । ফলে দুর্গটি মোগলদের দখলে আসে । পরবর্তীকালে এখানে একটি মোগল থানা স্থাপিত হয় । দুর্গটির অস্তিত্ব বেশ আগেই বিলীন হয়ে গেছে । অর্ধ শতাব্দী আগে মাটির প্রাচীরের কিছু কিছু অংশ দেখা গেলেও বর্তমানে তা নিশ্চিহ্ন । প্রায় একই সময়ে ধবংস প্রাপ্ত একটি মোগল আমলের সেতু দেখা গেছে ।
কানার পুল:
কুমড়ী গ্রামে নছর আলী কানা নামে জনৈক লোক বাস করতেন। তিনি বিয়ে করেছিলেন পার্শ্ববর্তী গ্রাম ধারাকান্দির মুন্সিবাড়ীতে। ধারাকান্দী ও কুমড়ী গ্রামের মধ্যদিয়ে বয়ে গেছে সুরিয়া নদী। পারাপারের জন্য এ নদীর উপর তখন ধারাকান্দী গ্রামের প্রত্যেক পরিবারের কাছ থেকে বাঁশ সংগ্রহ করে সাঁকো দেওয়া হত বাঁশ দিয়ে। আর এই বাঁশ দিয়ে খুব সোজা করে পুল দিত এই নছর আলী কানা যা সচরাচর অন্যরা পারত না। তার নামানুসারে এই পুলের নামকরণ করা হয় ‘ধারাকান্দী কানার পুল’। ধারাকান্দী গ্রামবাসীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় বর্তমানে এর উপর কনক্রিটের ব্রীজ নির্মাণ করা হয়েছে।
(তথ্যসূত্র সংগৃহীত)
(সঠিক তথ্য প্রদানে সহযোগিতা করুন)
(সঠিক তথ্য প্রদানে সহযোগিতা করুন)