গৌরীপুরের গর্ব শামীম বয়াতী



 
নাম: মোঃ শামীম মিয়া
পিতা: মোঃ আবুল কাশেম
মাতা: মোছাঃ ছুলেমা খাতুন
জন্ম তারিখ: ১২ ফেব্রুয়ারী ১৯৮১
জন্মস্থান: গিধাউষা (গৌরীপুর),ময়মনসিংহ।
সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক(আত্মত্যাগ সাহিত্য সাময়িকী)
সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা(মাওহা উপি ওয়েব পোর্টাল)
পরিচিত: শামীম বয়াতী নামেই
ছোটবেলা থেকেই এই ছেলেটির বাউলিয়া নাগাতের গানে অনেক টান। এ জন্য তিনি ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেছেন একজন বাউল শিল্পী ও বয়াতী।শামীম বয়াতী নামে অত্র এলাকায় সবাই এক নামে চিনে। উল্লেখযোগ্য শামীম বয়াতী বাংলাদেশ টেলিভিশনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি বহুবার গান পরিবেশন করেছেন। উল্লেখযোগ্য মহুয়া,মলুয়া, নজরুল এবং বাংলার রুপ নিয়েও করেছেন বহু কিচ্ছা পালা। তিনি গাজীর গানও পরিবেশন করে থাকেন। তিনি অনেক পালা গান জানেন। যেমন-মহুয়া, মলুয়া, মতিলাল বাদশাহ, কমলা, সুন্দরমতি আমির সাধু, দেওয়ানা,  ভাবনা, গোলে হরমুজ, এমরান চন্দ্রবান ইত্যাদিসহ আরো অনেক।শামীম বয়াতী তার চুলের ঝাকুনী ও বয়াতীর ঢঙে একজন নামী দামী শিল্পী হিসেবে তিনি ময়মনসিংহ এলাকায় পরিচিত।শামীম বয়াতী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ও বিভিন্ন জলসায় সঙ্গীত পরিবেশন করে থাকেন।যে কোন বাউলিয়া নাগাতের গানে প্রত্যন্ত অঞ্চলে গান করে বেড়ান।শামীম বয়াতীর কয়েকটি কিচ্ছা প্রচারিত হয়েছে ‘বাংলাদেশ টেলিভিশন’সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। বর্তমানে তিনি কুদ্দুস বয়াতীর শিষ্য।
যোগাযোগে
মোঃ শামীম বয়াতী
ঠিকানা: গিধাউষা (গৌরীপুর), ময়মনসিংহ
মোবাইল:০১৯৫৩-৪১৪৬২০/০১৭২৯-৯৫৯৭০৮
ই-মেইল: shamim.boyati@yahoo.com
ফেইসবুক: শামীম বয়াতী
তার কিছু কিচ্ছা পালা শুনতে এখানে ক্লিক করুন।

এক নজরে ময়মনসিংহ বিভাগ

প্রতিষ্ঠা: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫
আয়তন: ১০,৬৬৮ বর্গ কিলোমিটার বা ৪১১৬ বর্গমাইল
জেলার সংখ্যা: ৪টি
সীমান্তবর্তী জেলা: ৪টি
উপজেলার সংখ্যা: ৩৫টি
থানার সংখ্যা: ৩৭টি
পৌরসভা: ২৬টি
ইউনিয়ন: ৩৫২টি
গ্রাম: ৭০৩০টি
জনসংখ্যা: ১,১৪,২৭,৭৬৫ জন
পুরুষ: ৫৬,৭২,৫৩৭ জন
নারী: ৫৭,৫৫,২২৮ জন
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ০.৯৬%
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১০১০ জন প্রতিবর্গ কি:মি:
সাক্ষরতার হার: ৩৯.৮%
সংসদীয় আসন: ২৪টি
আয়তনে সবচেয়ে বড় জেলা: ময়মনসিংহ (৪,৩৯৪.৫৭ বর্গ কি:মি:)
আয়তনে সবচেয়ে ছোট জেলা: শেরপুর (১,৩৬৪.৬৭ বর্গ কি:মি:)

সূত্র : ময়মনসিংহ পৌরসভা।

ভাত খাওয়ার পরপরই যে কাজগুলো করতে মানা

 
**ধূমপান করা-অন্য সময়ের চেয়ে ১০গুণ বেশি ক্ষতিকর।
**গোসল করা-খাবার হজমের স্বাভাবিক সময়কে ধীরগতি করে দেয়।
**কোমরের বেল্ট বা কাপড় ঢিলা করা-পাকস্থলি থেকে মলদ্বার পর্যন্ত খাদ্যনারীর নিম্নাংশ বেঁকে/পেঁচিয়ে/ব্লক হয়ে যেতে পারে।
**ফল খাওয়া-এসিডিটি বেড়ে যায়।
**ব্যায়াম করা-পরিপাক তথা সমস্ত দেহের যথেষ্ট ক্ষতি সাধন করে।
**ঘুমিয়ে পড়া-শরীরে মেদ জমে যায়।
**চা খাওয়া-চায়ের টেনিক এসিডের কারণে হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লাগে।
(সূত্র: স্বাস্থ্যবার্তা)

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের Transfer পদ্ধতি



১৭ জুন ২০১৫ তারিখ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক
বিজ্ঞপ্তিতে ছাড়পত্র/কলেজ পরিবর্তনের নিয়ম প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। চলুন #জেনে_নেওয়া_যাক নিয়মাবলিঃ : শিক্ষার্থী ২য় বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে উন্নীত হলে ছাড়পত্রের মাধ্যমে অন্য জেলা শহরের কলেজে ভর্তি হতে পারবে। ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে। যে সকল কারণে ছাড়পত্র নেওয়া যাবেঃ : অভিভাবকের বদলীঃ চাকুরিতে অভিভাবক অন্য জেলা শহরে বদলী হলে। উল্লেখ্য, এখানে অভিভাবক বলতে বাবা/মাকে বুঝাবে। বাবা/মা বর্তমান থাকলে আইনগত ভাবে কাউকে অভিভাবকত্ব প্রদান করলেসে অভিভাবক হিসেবে বিবেচিত হবে।অভিভাবকের মৃত্যু হলেঃঅভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নপত্র/ডেথ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি আবেদন ফর্মের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। প্রকৃত অভিভাবকের মৃত্যু জনিত কারণে অভিভাবকত্বের দায়িত্ব যার উপর অর্পিত হয়েছে তার সম্মতিপত্র এবং তার পেশা কর্মস্থল সংক্রান্ত প্রামান্য কাগজপত্র এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে। সংশ্লিষ্ট কলেজের শিক্ষাকার্যক্রম/ বিষয়ের অধিভুক্তি স্থগিত হলেঃ এক্ষেত্রে, বিশ্ববিদ্যালয়ে কলেজ পরিদর্শন শাখা কর্তৃক প্রদত্ব অধিভুক্তি বাতিলের পত্র সংযুক্ত করতে হবে। শিক্ষার্থী প্রতিবন্ধি হলেঃ এক্ষেত্রে প্রতিবন্ধি বিষয়ে সমাজকল্যাণ দপ্তরের সনদ জমা দিতে হবে। মেয়ে শিক্ষার্থী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেঃ ক্ষেত্রে নিকাহনামা স্বামীর কর্মস্থল / বসবাস এর ঠিকানার প্রামান্য কাগজ এবং স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দিতে হবে। শিক্ষার্থীর অভিভাবকের স্থায়ী ঠিকানা নিকটবর্তী কলেজে ছাড়পত্র দেওয়া যাবে। ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজের/বাবা/মাএর জাতীয়পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপিআবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। আবেদন ফর্মের সাথে প্রবেশ পত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং ফলাফলের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে। একজন শিক্ষার্থী ফলাফল প্রকাশের দিন থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে অনলাইনে ছাড়পত্রের জন্য প্রাথমিক আবেদন করতে পারবে। আবেদনের সাথে প্রার্থীর মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে হবে। প্রার্থীর প্রাথমিক আবেদন যাচাই বাছাই করে এক সপ্তাহের মধ্যেই SMS এর মাধ্যমে তার আবেদন বিবেচনা যোগ্য কিনা তা জানিয়ে দেওয়া হবে। আবেদন গ্রহণযোগ্য হলে প্রার্থীকে ছাড়পত্রের ফিসহ নির্ধারিত ফরমে বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। চূড়ান্ত আবেদনের সাথে শুধুমাত্র ছাড়পত্র প্রদানকারী কলেজের অনাপত্তিপত্র জমা দিতে হবে। উল্লেখ্য যে, শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নের প্রতি লক্ষ রেখে ছাড়পত্র অনুমোদনের ক্ষেত্রে প্রার্থী যে কলেজে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সে কলেজের প্রার্থীত বিষয়ের শিক্ষার্থীশিক্ষক সংখ্যানুপাত Optimum সংখ্যার অনেক বেশী হলে প্রার্থীর আবেদন বিবেচনা করা হবে না। একই জেলা/বিভাগীয় শহরে অবস্থিত দুটি কলেজের মধ্যে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না। তবে বিশেষ কারণবশত মেয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে উক্ত শর্ত শিথিলযোগ্য। কোর্স ফাইনাল পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হলে ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না। তাছাড়া স্নাতক (সম্মান ) শ্রেণীতে ৩য় ৪র্থ বর্ষে বিশেষ কারণ ছাড়া ছাড়পত্র প্রদান করাযাবে না..

Contact for ad